অনন্য সব কীর্তিতে নতুন দিনের বার্তা আশরাফুলের
শামছুল হক মিলাদ: আসছে আগস্টে নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পাবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। সুখবর হচ্ছে যেই সময়ে ফর্ম ফিরেছেন তখনই আসন্ন বিপিএল। অক্টোবর থেকে শুরু হওয়ার কথা এই আসরের, ঘরোয়া ক্রিকেটের বিসিএল, এনসিএল ও ডিপিএলে খেলার অনুমতি থাকলেও বিপিএলসহ আন্তর্জাতিক মানের ম্যাচে আশরাফুল এখনো অকেজো নিষেধাজ্ঞায়। তবে আগস্টে মুক্তি পাওয়ার পরেই ফিরবেন আরো বড় পরিসরের প্রতিযোগীতামূলক ক্রিকেটে। তাঁর আগে কিছু বার্তাই দিয়েছেন আশরাফুল।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপি’র সাভার মাঠকে ভবিষ্যৎে ক্রিকেটের দেবতা মানতে দ্বিধা নাও করতে পারেন মোহাম্মদ আশরাফুল। ক্রিকেট তারকাদের মধ্যে বিশেষ কিছু হিসেবে মাঝে মধ্যে জায়গা করে নেয় মাঠ, জার্সি, ব্যাট কিংবা অন্যান্য সামগ্রী। আর আশরাফুলের জন্য হতে পারে বিকেএসপির মাঠ ৩ ও ৪।
প্রাইম দোলেশ্বরের বিপক্ষে ১০৪ রানের ইনিংস খেলার পর ৮ ও টানা দুই ম্যাচে শূন্য রান, পরে আবার রানে ফিরলেন বিকেএসপিতেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে। ১০২ রানের অপরাজিত ইনিংসে পর এবার টানা তিনটি শতক হাঁকিয়েছেন আশরাফুল লিস্ট এ ক্রিকেটে। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেটে যা ইতিহাস হয়ে ধরা দিলো।
এর আগে ২০১২ সালে তামিম ইকবাল টানা তিন ম্যাচে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে শতক হাঁকান। এরপর চলমান মৌসুমে জাতীয় লিগে রাজশাহীর মিজানুর রহমান টানা তিনটি শতক অর্জন করেন। চতুর্থটি অর্জনের ম্যাচে ৬৪ রানে সাজঘরে ফিরেন। এছাড়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিম ২০১৫ সালে টানা তিন টেস্টে শতকের রেকর্ড অর্জন করেন। এর আগে এই তালিকায় নাম লেখান মোহাম্মদ আশরাফুল।
২০, ২৯ মার্চ ও ১ এপ্রিল যথাক্রমে মোহামেডান, অগ্রণী ও ব্রাদার্সের বিপক্ষে টানা তিন শতকের রেকর্ড গড়েছেন এই মাস্টার্স ব্যাটসম্যান। সবশেষ ১০২ রানের অপরাজিত ইনিংসে এবারের প্রিমিয়ার লিগে তাঁর শতকের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট পাঁচটি। যা বিগত চারটি প্রিমিয়ার লিগের আসরও বর্তমান আসর মিলিয়ে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশের লিস্ট এ ক্রিকেটে আশরাফুলের এই তিনটি সেঞ্চুরি একটি বিরল রেকর্ড হলেও বিশ্ব ক্রিকেটের বিবেচনায় এর স্থান অনেক নিচে। ব্রায়ান লারা ১৯৯৩-৯৪ সালে টানা পাঁচটি শতক হাঁকান লিস্ট এ ক্রিকেটে। এছাড়া ম্যাক হাসি ২০০৩ সালে টানা পাঁচটি শতক হাঁকানোর কৃতিত্ব অর্জন করেন।
অবশ্যে আশরাফুল সেঞ্চুরির দেখা পেলেও তাঁর দলের রান খুব বেশি হয় নি। আগের ম্যাচে অগ্রণীর বিপক্ষে তাঁর সেঞ্চুরির পরও দল হেরে যায় নাফিসের সেঞ্চুরির কাছে। আর বিকেএসপিতে আজকের রেলিগেশন ম্যাচে তাঁর দলের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২৫২ রান। এই ইনিংস খেলার পথে আশরাফুল ১৩৭ বল মোকাবিলা করে ১০ চারে ১০২ রান করে অপরাজিত থাকেন। দলীয় শেষ ওভারে আশরাফুলের সেঞ্চুরির জন্য ৮ রান প্রয়োজন পড়লে তিনি ১০ রান সংগ্রহ করেন সেখান থেকে। যার মধ্যে দুটি চারের মার ছিলো। লিস্ট এ ক্রিকেটে আশরাফুলের এটি দশম সেঞ্চুরি।
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপি’র সাভার মাঠকে ভবিষ্যৎে ক্রিকেটের দেবতা মানতে দ্বিধা নাও করতে পারেন মোহাম্মদ আশরাফুল। ক্রিকেট তারকাদের মধ্যে বিশেষ কিছু হিসেবে মাঝে মধ্যে জায়গা করে নেয় মাঠ, জার্সি, ব্যাট কিংবা অন্যান্য সামগ্রী। আর আশরাফুলের জন্য হতে পারে বিকেএসপির মাঠ ৩ ও ৪।
প্রাইম দোলেশ্বরের বিপক্ষে ১০৪ রানের ইনিংস খেলার পর ৮ ও টানা দুই ম্যাচে শূন্য রান, পরে আবার রানে ফিরলেন বিকেএসপিতেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে। ১০২ রানের অপরাজিত ইনিংসে পর এবার টানা তিনটি শতক হাঁকিয়েছেন আশরাফুল লিস্ট এ ক্রিকেটে। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ ক্রিকেটে যা ইতিহাস হয়ে ধরা দিলো।
এর আগে ২০১২ সালে তামিম ইকবাল টানা তিন ম্যাচে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে শতক হাঁকান। এরপর চলমান মৌসুমে জাতীয় লিগে রাজশাহীর মিজানুর রহমান টানা তিনটি শতক অর্জন করেন। চতুর্থটি অর্জনের ম্যাচে ৬৪ রানে সাজঘরে ফিরেন। এছাড়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিম ২০১৫ সালে টানা তিন টেস্টে শতকের রেকর্ড অর্জন করেন। এর আগে এই তালিকায় নাম লেখান মোহাম্মদ আশরাফুল।
২০, ২৯ মার্চ ও ১ এপ্রিল যথাক্রমে মোহামেডান, অগ্রণী ও ব্রাদার্সের বিপক্ষে টানা তিন শতকের রেকর্ড গড়েছেন এই মাস্টার্স ব্যাটসম্যান। সবশেষ ১০২ রানের অপরাজিত ইনিংসে এবারের প্রিমিয়ার লিগে তাঁর শতকের সংখ্যা দাঁড়ালো মোট পাঁচটি। যা বিগত চারটি প্রিমিয়ার লিগের আসরও বর্তমান আসর মিলিয়ে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশের লিস্ট এ ক্রিকেটে আশরাফুলের এই তিনটি সেঞ্চুরি একটি বিরল রেকর্ড হলেও বিশ্ব ক্রিকেটের বিবেচনায় এর স্থান অনেক নিচে। ব্রায়ান লারা ১৯৯৩-৯৪ সালে টানা পাঁচটি শতক হাঁকান লিস্ট এ ক্রিকেটে। এছাড়া ম্যাক হাসি ২০০৩ সালে টানা পাঁচটি শতক হাঁকানোর কৃতিত্ব অর্জন করেন।
অবশ্যে আশরাফুল সেঞ্চুরির দেখা পেলেও তাঁর দলের রান খুব বেশি হয় নি। আগের ম্যাচে অগ্রণীর বিপক্ষে তাঁর সেঞ্চুরির পরও দল হেরে যায় নাফিসের সেঞ্চুরির কাছে। আর বিকেএসপিতে আজকের রেলিগেশন ম্যাচে তাঁর দলের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২৫২ রান। এই ইনিংস খেলার পথে আশরাফুল ১৩৭ বল মোকাবিলা করে ১০ চারে ১০২ রান করে অপরাজিত থাকেন। দলীয় শেষ ওভারে আশরাফুলের সেঞ্চুরির জন্য ৮ রান প্রয়োজন পড়লে তিনি ১০ রান সংগ্রহ করেন সেখান থেকে। যার মধ্যে দুটি চারের মার ছিলো। লিস্ট এ ক্রিকেটে আশরাফুলের এটি দশম সেঞ্চুরি।
No comments
Do not enter any spam link in the comment box